Academy

লিমন লিটনকে বলে দুনিয়ার জীবনই শেষ নয়, মৃত্যুর পর আমাদের আরও একটি জীবন রয়েছে। সেখানে সকলকেই দুনিয়ার সকল কাজকর্মের হিসাব দিতে হবে। অপরদিকে লিটন আল্লাহর ওপর বিশ্বাস করলেও সে মনে করে, মানবজাতির পথ প্রদর্শনের জন্য আল্লাহ তায়ালা কিয়ামত পর্যন্ত পুস্তিকাসহ অনেক মহাপুরুষ প্রেরণ করবেন।

Created: 1 year ago | Updated: 4 months ago
Updated: 4 months ago

ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা

🕌 ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা – নবম-দশম শ্রেণি | SSC | NCTB অনুমোদিত

আপনি কি খুঁজছেন “ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা নবম-দশম শ্রেণি PDF”, সহজ ব্যাখ্যা, অথবা MCQ ও CQ প্রশ্ন–উত্তর?

তাহলে SATT Academy–তে আপনাকে স্বাগতম – এখানে রয়েছে অধ্যায়ভিত্তিক সহজ কনটেন্ট, লাইভ টেস্ট, ভিডিও ব্যাখ্যা, ও PDF ডাউনলোড সুবিধা — একদম বিনামূল্যে!


📘 অধ্যায়ের তালিকা:

  • ঈমান ও আকীদা
  • ইবাদত
  • ইসলাম ও নৈতিক জীবন
  • ইসলামে নারীর মর্যাদা
  • নবী-রাসুল ও সাহাবায়ে কেরাম
  • ইতিহাস ও সংস্কৃতি
  • ইসলামের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা
  • ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থা

✅ এখানে যা পাবেন:

  • প্রতিটি অধ্যায়ের সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা ও উদাহরণ
  • CQ ও MCQ প্রশ্ন–উত্তর (বোর্ড অনুযায়ী সাজানো)
  • Live Test – নিজের প্রস্তুতি যাচাইয়ের জন্য
  • ভিডিও লেকচার ও অডিও ব্যাখ্যা
  • বইয়ের সরকারি PDF ডাউনলোড সুবিধা
  • কমিউনিটি ব্যাখ্যা – শিক্ষার্থীরাও যুক্ত হতে পারে

📥 সরকারি (NCTB) PDF ডাউনলোড লিংক:

🔗 ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা – নবম-দশম শ্রেণি PDF ডাউনলোড

(এই লিংকে ক্লিক করে বইটি অনলাইনে পড়া ও ডাউনলোড করা যাবে)


👨‍👩‍👧‍👦 উপকারিতা কার জন্য:

  • SSC পরীক্ষার্থীদের জন্য: বোর্ড প্রশ্নের আলোকে সাজানো কনটেন্ট
  • শিক্ষকদের জন্য: ক্লাসে শিক্ষাদানে সহায়ক রিসোর্স
  • অভিভাবকদের জন্য: সন্তানের সঠিক পড়াশোনার গাইড
  • টিউটর ও কোচিং শিক্ষকদের জন্য: অধ্যায়ভিত্তিক সাজেশন ও অনুশীলন

⚙️ কীভাবে ব্যবহার করবেন:

  • অধ্যায় তালিকা থেকে অধ্যায় বেছে নিন
  • CQ/MCQ প্রশ্ন ও ব্যাখ্যা পড়ুন
  • Live Test দিন প্রস্তুতি যাচাইয়ের জন্য
  • PDF ডাউনলোড করুন রিভিশনের জন্য
  • ভিডিও ও অডিও লেকচার দেখুন
  • নিজের মতামত ও ব্যাখ্যা যুক্ত করুন – শেখান ও শিখুন

✨ কেন SATT Academy?

✔️ ১০০% ফ্রি ও ব্যবহারবান্ধব ওয়েবপ্ল্যাটফর্ম
✔️ NCTB বই অনুযায়ী সাজানো নির্ভুল কনটেন্ট
✔️ Live Test, ভিডিও, অডিও, ছবি ও টেস্ট ফিচার
✔️ মোবাইল ও ডেস্কটপ–ফ্রেন্ডলি ডিজাইন
✔️ কমিউনিটি অংশগ্রহণ ও নিয়মিত আপডেট


🔍 সার্চ–সহায়ক কীওয়ার্ড:

  • ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা নবম দশম শ্রেণি
  • Islam and Moral Education Class 9 10
  • SSC Islam Shikkha PDF Download
  • CQ MCQ Islam SSC
  • NCTB Islamic Studies Class 9 10
  • SATT Academy Islam Moral Education

🚀 আজ থেকেই শুরু করুন!

SATT Academy–এর মাধ্যমে অধ্যায়ভিত্তিক প্রশ্ন–উত্তর, ভিডিও ব্যাখ্যা ও PDF সহ ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা–এর প্রিপারেশন নিন একদম নতুনভাবে — বিনামূল্যে, সবার জন্য।

🕌 SATT Academy – ইসলামী শিক্ষা হোক সহজ, আকর্ষণীয় ও আধুনিক।

Content added By

Related Question

View More

ইসলামের ব্যবহারিক অর্থ হলো আল্লাহর দেওয়া বিধান এবং রাসুল (স.)-এর দেখানো পথে জীবন পরিচালনার জন্য নিজেকে আল্লাহর দরবারে সমর্পণ করা।

ইমানের সাতটি মৌলিক বিষয়ের মধ্যে আখিরাতে বিশ্বাস স্থাপন করা অন্যতম। তাই মুমিন হওয়ার জন্য আখিরাতে বিশ্বাস করা অপরিহার্য। এছাড়া মুমিনের নিকট পরকালীন কল্যাণই মুখ্য বিষয়। পরকালীন শাস্তি হতে মুক্তি ও শান্তি লাভের আশায় মুমিন ব্যক্তি ইহকালে সুন্দর জীবন গঠনে প্রয়াসী হয়। আর আখিরাতে বিশ্বাস স্থাপন না করলে দুনিয়ার জীবন সুন্দর ও সুশৃঙ্খল করার কোনো সুযোগ নেই। সেজন্যও আখিরাতে বিশ্বাসী হওয়া অত্যাবশ্যক।

ফরিদের আচরণে শিরক প্রকাশ পেয়েছে। কারণ সে মাটির তৈরি মূর্তি ও পাথরের কারুকার্যের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে সিজদাহ করার মতো মাথানত করে সম্মান প্রদর্শন করে।

শিরক (الف) শব্দের অর্থ অংশীদার সাব্যস্ত করা, একাধিক স্রষ্টা বা উপাস্যে বিশ্বাস করা। ইসলামি পরিভাষায় মহান আল্লাহর সাথে কোনো ব্যক্তি বা বস্তুকে শরিক করা কিংবা তাঁর সমতুল্য মনে করাকে শিরক বলা হয়। যে ব্যক্তি শিরক করে তাকে বলা হয় মুশরিক। শিরক হলো তাওহিদের বিপরীত।

শিরক অত্যন্ত জঘন্য অপরাধ। পৃথিবীর সকল প্রকার জুলুমের মধ্যে সবচেয়ে বড় হলো শিরক। আল্লাহ তায়ালা বলেন, "নিশ্চয়ই শিরক চরম জুলুম।" (সূরা লুকমান: ১৩)

বস্তুত আল্লাহ তায়ালাই আমাদের স্রষ্টা ও প্রতিপালক। তাঁর প্রদত্ত নিয়ামতই আমরা ভোগ করি। এরপরও কেউ যদি আল্লাহ তায়ালার সাথে কাউকে অংশীদার স্থাপন করে তবে তা অপেক্ষা বড় জুলুম আর কি হতে পারে?

আল্লাহ তায়ালা মুশরিকদের প্রতি খুবই অসন্তুষ্ট। তিনি অপার ক্ষমাশীল ও অসীম দয়াময় হওয়া সত্ত্বেও শিরকের অপরাধ ক্ষমা করেন না। আল্লাহ তায়ালা বলেন, "নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁর সাথে শিরক করার অপরাধ ক্ষমা করেন না। এতদ্ব্যতীত যেকোনো পাপ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন।" (সূরা আন-নিসা: ৪৮)

বস্তুত আল্লাহ তায়ালার দয়া, ক্ষমা ও রহমত ব্যতীত দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ লাভ করা কোনোক্রমেই সম্ভব নয়। পরকালে মুশরিকদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। আল-কুরআনে স্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে, যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে শিরক করবে আল্লাহ তার জন্য অবশ্যই জান্নাত হারাম করে দেবেন এবং তার আবাস জাহান্নাম।" (সূরা আল-মায়িদা: ৭২)

প্রকৃতপক্ষে শিরক ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ। এরূপ কাজ থেকে সকলেরই সদাসর্বদা সতর্ক থাকতে হবে। ভুলক্রমে আল্লাহ তায়ালার সাথে শিরক করে ফেললে সাথে সাথে পুনরায় ইমান আনতে হবে। অতঃপর বিশুদ্ধ অন্তরে তওবা করে আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। সাথে সাথে ভবিষ্যতে এরূপ পাপ না করার শপথ গ্রহণ করতে হবে। তাহলে আশা করা যায়, আল্লাহ তায়ালা স্বীয় দয়া ও করুণার মাধ্যমে পাপ ক্ষমা করে দিতে পারেন। সুতরাং ফরিদের উচিত খালেস মনে তওবা করা।

নবি-রাসুলগণের আগমনের ব্যাপারে সেলিমের বক্তব্য যথার্থ নয়। বরং তা পবিত্র কুরআন ও হাদিসের পরিপন্থি।

সেলিম মন্তব্য করে, নবি-রাসুলগণের আগমনের ধারা অব্যাহত থাকাই যুক্তিযুক্ত। সেলিমের এ মন্তব্য তার নিজস্ব খেয়ালপ্রসূত। তার এ বক্তব্যের সাথে কুরআন ও সুন্নাহর কোনো সম্পর্ক নেই। কারণ কুরআন ও হাদিসের বর্ণনা মতে, নবুয়তের ধারা হযরত মুহাম্মদ (স.)-এর আগমনের মাধ্যমে সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

যুগে যুগে মানুষের নিকট মহান আল্লাহ তায়ালার বাণী পৌঁছে দেওয়ার জন্য অসংখ্য নবি-রাসুল আগমন করেছেন। রাসুল (স.)- এর মাধ্যমে রিসালাতের এ ধারার পরিসমাপ্তি ঘটেছে। নবুয়তের এ ধারা বন্ধ হয়ে যাওয়াকে খতমে নবুয়ত বলে। খতমে নবুয়তে বিশ্বাস ইমানের অন্যতম অঙ্গ। খতমে নবুয়তে অবিশ্বাসী ইমানদার হতে পারে না। যেমনটি আমরা দেখতে পাই উদ্দীপকের সেলিমের মনোভাবে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, "মুহাম্মদ (স.) তোমাদের মধ্যে কোনো পুরুষের পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসুল এবং শেষ নবি।” (সূরা আল-আহ্যাব : ৪০)

আমাদের প্রিয়নবি (স.) হলেন খাতামুন নাবিয়ি‍্যন। তিনি সর্বশেষ নবি। তাঁর পরে আর কোনো নবি নেই। কিয়ামত পর্যন্ত আসবেনও না। তাঁর পরবর্তীতে যারা নবুয়ত দাবি করেছে তারা সবাই ভন্ড, মিথ্যাবাদী ও প্রতারক হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। কেননা মহানবি (স.) বলেছেন, "আমিই শেষ নবি। আমার পরে কোনো নবি নেই।” (সহিহ মুসলিম)

উপরিউক্ত আলোচনায় এটাই প্রমাণিত হয়, সেলিমের মন্তব্য মিথ্যা, বানোয়াট এবং কল্পনাপ্রসূত।

আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য একমাত্র জীবনব্যবস্থা হলো ইসলাম।

তাওহিদ হলো আল্লাহর একত্বের স্বীকৃতি দেওয়া। অর্থাৎ এ ঘোষণা দেওয়া যে, আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। তার কোনো শরীক নেই। তিনি কারও মুখাপেক্ষী নন। তিনি সৃষ্টিকর্তা, পালনকর্তা, রিযিকদাতা, একমাত্র ইবাদতের যোগ্য। তিনি তাঁর সত্তা ও গুণাবলিতে স্বাধীন সার্বভৌম অদ্বিতীয় সত্তা।

Promotion
NEW SATT AI এখন আপনাকে সাহায্য করতে পারে।

Are you sure to start over?

Loading...